Sponsored

Recent Blog Entries

  • Likewise, accurateness plays a huge allocation in FIFA 24 Coins adeptness shots, acceptation it is alone a adequate assimilation to beat one ashamed a abecedarian is adverse again abut the appetence to abjure the beat aeriform a affiliated way off target. How To Changeabout FIFA Believability F...
  • Quindi, sia che tu stia appena iniziando a navigare o che tu abbia già in mente alcuni contendenti, continua a leggere per avere qualche consiglio utile. Quando si sceglie un abito è fondamentale considerare innanzitutto lo stile del matrimonio che si sta organizzando. Ad esempio, se t...
  • Moments are completed in FIFA 24 Coins singleplayer abut AI teams and are a abounding training ambiance for players to try out again constant cards, as able as alms rewards. It is a mix of adeptness abecedarian with elements of Bandage Architectonics Challenges and Attraction befuddled in. Cer...
View All

Sponsored

‘ক্ষমতার দম্ভ পেয়ে বসছে’, কৃষি আন্দোলন নিয়ে বিজেপিকেই কাঠগড়ায়

  • ‘ক্ষমতার দম্ভ পেয়ে বসছে’, কৃষি আন্দোলন নিয়ে বিজেপিকেই কাঠগড়ায় তুলল আরএসএস!

     

    দিল্লি সীমানায় কৃষক আন্দোলনের (Farmers protest) দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে। বিতর্কিত কৃষি আইন (Farm Law) নিয়ে কার্যতই দ্বিধাবিভক্ত দেশ। বিরোধী দলের পাশাপাশি কৃষকদের পাশে দাঁড়াতে দেখা গিয়েছে অন্য দেশের সেলেবদেরও। এর মধ্যেই শনিবার আরএসএসের (RSS) বর্ষীয়ান নেতা রঘুনন্দন শর্মা কৃষি আইন নিয়ে আক্রমণ করে বসলেন দেশের কৃষিমন্ত্রী বিজেপি নেতা নরেন্দ্র তোমরকে। তাঁর সাফ কথা, ক্ষমতার দম্ভ পেয়ে বসছে দলকে। না হলে যখন কৃষকরা এই আইনকে পছন্দ করছেন না, তখন তা চালু করার কোনও প্রয়োজনীয়তা থাকতে পারে না।

     

    সোশ্যাল মিডিয়ায় তোমরকে আক্রমণ করে মধ্যপ্রদেশের রাজ্যসভার প্রাক্তন সদস্য লেখেন, ”নরেন্দ্রজি, আপনি সরকারের অংশ। আপনার উদ্দেশ্য কৃষকদের উপকার করা। কিন্তু যদি কেউ সাহায্য না নিতে চায়, তাহলে খামোখা উপকার করতে চাওয়ার মানে কী?” ৭৩ বছরের নেতার কথায়, ”কেউ যদি নগ্ন থাকতে চায়, তাহলে তাকে জোর করে পোশাক পরাতে হবে কেন? যদি ভেবে থাকেন কঠোর পরিশ্রমের ফল পাবেন, তাহলে তা আপনার মনের ভুল।”

     

    এরপরই তাঁর কথায় উঠে আসে ক্ষমতার দম্ভের প্রসঙ্গ। রঘুনন্দনের মতে, ”আজ ক্ষমতার দম্ভ আপনাদের মাথায় ঢুকে পড়েছে। কেন এভাবে জনাদেশ হারাচ্ছেন? কংগ্রেসের সব পচা নীতিকে আমরা প্রয়োগ করছি, যার প্রতি আমাদের কোনও কৌতূহলই ছিল না। কলসিতে ফুটো হয়ে গেলে সব জল কিন্তু বেরিয়ে যায়। জনাদেশের ক্ষেত্রেও সেটাই হয়।” তাঁর পরামর্শ, সকলকে জাতীয়তাবোধে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। নাহলে একদিন আফশোস করা ছাড়া উপায় থাকবে না।

     

    শুরু থেকেই নয়া কৃষি আইনের প্রতিবাদ করতে দেখা গিয়েছে কৃষকদের। যদিও মোদি সরকার বরাবরই বলে এসেছে, এই আইনের ফলে লাভবান হবেন কৃষকরা। তাঁদের রোজগার দ্বিগুণ হয়ে যাবে। কিন্তু সেই আশ্বাস সত্ত্বেও প্রতিবাদের রাস্তা থেকে সরেননি আন্দোলনকারী কৃষকরা। পরে দিল্লি সীমান্তে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ থেকে কৃষকরা এসে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে। ক্রমে কৃষক আন্দোলন যত এগিয়েছে ততই বিতর্ক বেড়েছে। এবার আরএসএস নেতার এই বক্তব্য নতুন মাত্রা যোগ করল সেই বিতর্কে। প্রকাশ্যে এসে গেল কৃষি আইন নিয়ে গেরুয়া শিবিরের অন্দরের তীব্র মতবিরোধ।

     

    Source: sangbadpratidin

Sponsored

Sponsors